চকলেট চুরি করেছে এক বন্ধু। পাশের বন্ধুকে বলল—
: ম্যাজিক দেখলি?
: কী ম্যাজিক?
: দুটো চকলেট চুরি করলাম দোকানদার টেরই পেল না।
: তাহলে আমি একটা ম্যাজিক দেখাই?
: দেখা।
তারা আবার দোকানের কাউন্টারে গেল। দোকানদারকে বলল,
: ম্যাজিক দেখবেন? এই দেখুন আপনার বয়াম থেকে দুটো চকলেট খেলাম। এখন ওর পকেটে পাবেন ওই দুটো।
বলে পাশের বন্ধুকে দেখিয়ে দিল।
হ্যামিলিনের বাঁশিওয়ালা বাঁশি বাজিয়ে যাচ্ছে। তার ঝোলায় লেখা, ‘তুমি চাইলে ফেসবুক টুইটারের মাধ্যমেও ফলো করতে পারো।’
এক মহিলা গেছে তার কুকুরের সোয়েটারের জন্য উল কিনতে।
দোকানদার: দেখুন আপনার কুকুরটাকে নিয়ে আসুন।
মহিলা: কেন?
দোকানদার: আমরা ওকে দেখলে বুঝব ওর সোয়েটারের জন্য কতটা উল লাগবে।
মহিলা: না ওকে আনতে চাই না।
দোকানদার: কেন?
মহিলা: বুঝতে পারছেন না কেন, ওকে আমি সোয়েটার দিয়ে সারপ্রাইজ দিতে চাই।
ডাক্তার: আপনার কিডনি ফেল করেছে।
রোগী: স্যার, কত নম্বরের জন্য ফেল করল? রোগী জানতে চাইল।
রোগীর স্ত্রী: স্যার গ্রেস দিয়েও কি পাস করানো যাবে না।
এক মোটা লোককে প্ল্যাটফর্ম ধরে ট্রেনের পেছন পেছন দৌড়াতে দেখে অন্য এক লোক বিদ্রূপের স্বরে জিজ্ঞেস করল, কী হে ভায়া, ট্রেন ধরার চেষ্টা করছেন?
জি না, ধাওয়া করে ওটাকে স্টেশন থেকে বের করলাম আরকি... মোটা লোকটির ত্বরিত জবাব।
: রিমু আছে?
: না তো, এটা তো রিমুদের বাসা না।
: তাহলে রিমুর বাবা আছেন?
: বললাম তো এটা রিমুদের বাসা না।
: ঠিক আছে রিমুর মাকেই দিন তাহলে।
: আরে মর জ্বালা, বললাম যে এখানে রিমু নামে কেউ থাকে না।
: ও তাই...তাহলে আপনি কে রিমুদের বাসায়?
এক ডাক্তার কয়েকজন রোগীকে নিজের আবিষ্কৃত ওষুধ সম্পর্কে বলছিলেন—
ডাক্তার: এই যে দেখুন, এই ওষুধটা আজ ৩০ বছর ধরে আমি বিক্রি করছি, আজ পর্যন্ত কেউ কোনো দিন একটা অভিযোগও করেনি, এ থেকে কী প্রমাণিত হয়?
রোগী: প্রমাণিত হয় যে মৃতরা কথা বলতে পারে না।