এক স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষায় প্রশ্ন এল, কীভাবে একটা পিঁপড়াকে মারতে হয়?
এক ছাত্র প্রশ্নটা পড়েই মান বণ্টনের দিকে তাকাল। প্রশ্নটা ১৫ নম্বরের, বেশি নম্বরের প্রশ্ন। এক-দুই লাইনে লিখলে নম্বর না-ও পাওয়া যেতে পারে। বেশ কিছুক্ষণ ভেবে ছেলেটা উত্তর লিখল—
প্রথমে চিনির সাথে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে রেখে দিতে হবে। পিঁপড়া সেটা খেয়ে ঝাল কমাতে চারদিকে পানি খুঁজবে। একসময় সে একটা পানির বালতি পাবে এবং পানি খেতে গিয়ে বালতিতে পড়ে যাবে। তারপর সেই ভেজা পিঁপড়া নিজেকে শুকাতে আগুনের কাছে যাবে। আগুনের কাছে আগে থেকেই একটা বোমা রাখা থাকবে। বোমা বিস্ফোরণ হয়ে পিঁপড়া আহত হয়ে হাসপাতালে যাবে। অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ডাক্তাররা তার মুখে অক্সিজেন মাস্ক দেবেন। এরপর আপনি সেই অক্সিজেন মাস্কটা খুলে দিলেই পিঁপড়াটার মৃত্যু হবে!
শিক্ষক: তোমার লজ্জা করল না, তোমার চেয়ে কম বয়সী একটা ছেলেকে এমনভাবে মারলে? এখনই এমন হলে, বড় হয়ে কী হবে?
ছাত্র: স্কুলমাস্টার, স্যার।
এক বৃদ্ধ মুমূর্ষু অবস্থায় তাঁর তিন ছেলেকে বললেন তাঁর মৃত্যুর পর যেন তাঁর কফিনে প্রত্যেকে ৫০ হাজার টাকা রাখে! কয়েক দিন পর বৃদ্ধ মারা গেলেন! যথারীতি প্রথম দুই ছেলে ৫০ হাজার করে টাকা রেখে চলে গেল। কিছুক্ষণ পর ছোট ছেলে এসে কফিনে রাখা ১ লাখ টাকা নিয়ে দেড় লাখের একটা চেক রেখে বলল, ধন্যবাদ বাবা!
বাবা: খোকা, ক্লাস সেভেনে উঠে তোমার কেমন লাগছে?
খোকা: খুবই খারাপ, বাবা।
বাবা: বলো কী! কেন? ক্লাস সেভেনেই তো আমি আমার জীবনের সেরা তিনটা বছর কাটিয়েছি!
পরীক্ষার হলে দুই ছাত্রীর কথোপকথন:
মিতা: এই রিতা, স্বার্থপরের ইংরেজি কী রে?
রিতা: জানলেও বলব না। যা ভাগ!
মিতা: ঠিক আছে ঠিক আছে! বলে হবে না। জানতাম না তুই এত সেলফিশ!