দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে:
প্রথম বন্ধু: আচ্ছা সাকিব, তুই কাকে ভয় করিস? বাঘ না মশাকে?
দ্বিতীয় বন্ধু: অবশ্যই বাঘ অনেক ভয়ংকর!
প্রথম বন্ধু: আমি তো মশাকে ভয় করি।
দ্বিতীয় বন্ধু: (অবাক হয়ে) তুই সামান্য মশাকে ভয় পাস?
প্রথম বন্ধু: আরে, বাঘের ভয়ে আমরা বাঘকে খাঁচায় বন্দী করি। কিন্তু মশার ভয়ে আমরা নিজেরাই খাঁচায় (মশারিতে) ঢুকি, বুঝলি!
এক ভদ্রলোক সঙ্গে একটি ছেলে নিয়ে সেলুনে ঢুকে নিজে আগে চুল কাটালেন। তারপর নাপিতকে বললেন, এই যে আমার ছেলে। এর চুলটা ভালোমতো কেটে দিন। আমি একটু পান খেয়ে আসছি। ছেলের চুল কাটা হয়ে গেলে নাপিত ছেলেকে জিজ্ঞেস করল, কী ব্যাপার খোকা, তোমার বাবা পান খেতে গেলেন, এখনো আসছেন না কেন?
খোকা: উনি আমার বাবা না তো। আমি মার্বেল খেলছিলাম, তখন উনি আমাকে বললেন, এই ছোকরা বিনি পয়সায় চুল কাটাবি?
একদিন অনন্ত খলিলের সঙ্গে দেখা—
আমি: আঙ্কেল ভালো আছেন?
অনন্ত খলিল: হ্যাঁ, ভালো আছি।
আমি: আচ্ছা আঙ্কেল, আপনার বাসায় হঠাৎ করে গ্যাস শেষ হয়ে গেলে কী করবেন?
অনন্ত খলিল: কেন! একটা ‘রুবি’ সিম চুলার ওপর দিয়ে হাত দুটোকে প্রসারিত করে বলব, ‘জ্বলে উঠুন আপন শক্তিতে’।
শিক্ষক ও ছাত্রের কথাবার্তা—
শিক্ষক: বাড়ির কাজ করলি না কেন?
ছাত্র: দাঁতে পোকা ধরেছে তাই।
শিক্ষক: বাড়ির কাজের সঙ্গে দাঁতের কী সম্পর্ক?
ছাত্র: স্যার, আপনি বলেছিলেন বাড়ির কাজ করে না আনলে থাপ্পড় মেরে দাঁত ফেলে দেবেন।
প্রশ্ন ১: একটি প্লেনে ৫০টি ইট ছিল, একটি পড়ে গেলে কয়টি থাকে?
উত্তর: ৪৯টি।
প্রশ্ন ২: একটি হাতিকে কয় ধাপে ফ্রিজে ভরা যায়?
উত্তর: ৩ ধাপে। প্রথমে ফ্রিজ খুলুন। হাতিটি ভরুন। ফ্রিজ বন্ধ করে দিন।
প্রশ্ন ৩: একটি হরিণকে কয় ধাপে ও কীভাবে ফ্রিজে ভরা যায়?
উত্তর: ৪ ধাপে। ফ্রিজটি খুলুন। হাতিটি বের করুন। হরিণটি ভরুন। ফ্রিজের দরজা বন্ধ করে দিন।
প্রশ্ন ৪: জঙ্গলে সিংহ-সিংহীর বিয়ে হচ্ছে। সব প্রাণী উপস্থিত ছিল। একজন বাদে। সে কে এবং কেন?
উত্তর: হরিণ, কারণ সে ফ্রিজে।
প্রশ্ন ৫: একজন বুড়ি কুমিরদের পুকুর কীভাবে পার হবে? কোনো ঝুঁকি ছাড়া।
উত্তর: সব কুমির বিয়ের দাওয়াতে গিয়েছিল। তাই বুড়ি ঝুঁকিহীনভাবে পুকুর পার হতে পারবে।
প্রশ্ন ৬: কিন্তু তবু নদী পার হওয়ার সময় বুড়ি মারা গেল, কীভাবে?
উত্তর: পানিতে ডুবে।
* ভুল উত্তর: প্লেন থেকে পড়ে যাওয়া ইট বুড়ির মাথায় পড়েছিল।
এক লোক এক টাকার কয়েন নিয়ে পানওয়ালার কাছে গেছেন পান কিনতে। দোকানিকে বললেন, এই, পানের খিলি কত করে?
: মাত্র এক টাকা, স্যার।
লোকটি তার হাতের কয়েনটা দোকানিকে দিয়ে বললেন,
: ঠিক আছে, আমার জন্য একটা পান বানাও।
: তা, কী দিয়ে বানাব, স্যার?
: এই দারুচিনি, লবঙ্গ, জর্দা, পিপারমেন্ট, কিয়াম, সুপারি...
: যথেষ্ট হয়েছে। তারচেয়ে পুরো কয়েনটাই পানের মধ্যে ভরে দিই, স্যার।
এক সেলুনের চারদিকে লাগানো শুধু ভূতের ছবি। তা দেখে এক লোক জিজ্ঞেস করল—
: দাদা, আপনার দোকানে এত ভূতের ছবি কেন লাগিয়েছেন?
দাদা চুপচাপ, পাশ থেকে সেলুনের ছেলেটি বলল,
: ভয় পেয়ে চুল খাড়া হলে কাটতে সুবিধা হয় তো, তাই...