ভালুুকের দেহে দুই স্তরের লোম থাকে। ছোট লোম শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। বড় লোম পানি থেকে ত্বক ও ছোট লোমকে রক্ষা করে।
একটি সাধারণ আকৃতির ভালুক ঘণ্টায় প্রায় ৪০ মাইল বেগে দৌড়াতে পারে।
ভালুকের হৃদস্পন্দন মিনিটে ৪০ বার হলেও তা শীতকালে মিনিটে আটবারে নেমে আসে।
মেরু ভালুক কোনো রকম বিরতি ছাড়া ১০০ মাইল সাঁতার কাটতে পারে।
মেরু ভালুকের সাদা লোমের নিচে কালো লোম থাকে।
সংগ্রহ: ইসরাত জাহান