অণুগল্প—স্পেসশিপ
১.
স্পেসশিপটা খুব বাজেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
কেউই আর বেঁচে নেই!
‘ঠিকই বলেছেন।’ চলুন প্রফেসর পল, ‘আমরা ফিরে যাই। পৃথিবীতে খবরটা পাঠাতে হবে।’
প্রফেসর পল একধরনের যান্ত্রিক শব্দ শুনে বললেন, ‘তোমরা যাও, আমি আরেকবার কন্ট্রোল রুমটা দেখে আসি।’ হাতের পেনসিলটা ডান কানে গুঁজে রওনা হলেন তিনি।
২.
ক্লেয়ার-৩৫৯ স্পেসশিপ থেকে সাহায্যবার্তা পাঠানো হচ্ছে। আমরা তো ৩০ মিনিট আগেই পর্যবেক্ষণ করে এলাম! বার্তা অনুসারে, এর প্রেরক প্রফেসর পল!
‘এটা কী করে সম্ভব! প্রফেসর পল তো তার নিজের কেবিনে।’
‘চলো, তাকে ব্যাপারটা জানাই।’
প্রফেসর পলের সামনে উপস্থিত হলো দুজন। হাসিমুখে ওদের দিকে তাকালেন প্রফেসর পল, বাঁ কান থেকে পেনসিলটা নামিয়ে লেখা শুরু করলেন।