পড়ালেখার চিন্তায় মরেই যাচ্ছি

অলংকরণ: সব্যসাচী চাকমা

প্রিয় কিআ,

আমি একদমই ভালো নেই। পড়ালেখার চিন্তায় একেবারে মরেই যাচ্ছি। পড়ালেখায় কিন্তু একদমই ভালো নাই আমি। তাই বাসায় অনেক বকা খেতে হয়। কিআও পড়তে হয় লুকিয়ে লুকিয়ে। গত মাসের চশমা সংখ্যাটা কিন্তু বেশ ছিল। যদিও আমি চশমা পরি না৷ ছোটবেলায় একসময় পরেছিলাম। তুমি ‘দেখতে পারো’ আর ‘নিজেকে জানো’ বিভাগগুলো আবার চালু করো প্লিজ। আমি এই বিভাগগুলোকে অনেক মিস করছি।

সুমাইয়া ইসলাম
সপ্তম শ্রেণি, শিশু নিকেতন উচ্চবিদ্যালয়

কিআ: অবশ্যই চালু করব। এ নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। তবে তুমি পড়ালেখায় একটু মন দেওয়ার চেষ্টা করো। না হলে তুমি তো বকা খাবেই, আমাদেরও বকা খেতে হবে। ভালো থেকো।

প্রিয় কিআ,

আচ্ছা, তোমার সমস্যাটা কী? যতবারই তোমাকে লেখা পাঠাই, ততবারই তুমি সেটা ডাস্টবিনে ফেলে দাও (ছাপাও না)। চশমা সংখ্যাটি অসাধারণ ছিল। আমি আর আমার বোন তোমার অন্ধভক্ত। তোমাকে পড়তে আমাদের খুব ভালো লাগে। ফেব্রুয়ারি মাসের গণিতের ধাঁধাতে আমার নাম ছেপেছিলে। কিন্তু তাড়াহুড়ায় তুমি আমার স্কুলের নামের পাশে ঢাকা লিখে দিয়েছ। এতে আমি একটুও মন খারাপ করিনি। আর সবার মতো আমিও বলছি, বেশি করে খাও। আর দ্রুত পাঠকসংখ্যার নতুন বিষয় জানিয়ো।

মো. রিফাত
নবম শ্রেণি, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল স্কুল অ্যান্ড, রাজশাহী

কিআ: সর্বনাশ! তোমরা অনেকেই অভিযোগ করো যে আমরা ঢাকাকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছি। কথা তো মিথ্যা না। নইলে রাজশাহীর স্কুলের পাশে কেউ ঢাকা লেখে? খুবই দুঃখিত। চশমা সংখ্যায় দেখছি ভালো গুবলেট করেছি। চশমা এবার একটা নিয়েই ফেলতে হবে। ভালো থেকো।

প্রিয় কিআ,

সারাহ আপুকে নিয়ে গত সংখ্যার লেখাগুলো খুব ভালো লেগেছে। আপুও কিআ পরিবারের সদস্য জেনে অবাক হয়েছি। আমি আর আমার বন্ধুরাও কিআর স্বেচ্ছাসেবক হতে চাই। কীভাবে হব তা বিস্তারিত জানালে ভালো হতো। আর তোমাকে ধন্যবাদ ফেব্রুয়ারি সংখ্যায় এতগুলো বইয়ের খোঁজ দেওয়ার জন্য। ভালো থেকো।

শারফা সারাহ
দশম শ্রেণি, উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঢাকা

কিআ: কিআর স্বেচ্ছাসেবক হওয়ার নিয়মটা খুব সোজা—ফেসবুক পেজে চোখ রাখলেই হবে। সেখানেই আমরা নিয়মিত আপডেটগুলো দিয়ে থাকি। এবার কী কী বই পড়লে, কোনটা ভালো লাগল, জানিয়ো।