বন্ধুর চিঠির অপেক্ষায়
প্রিয় কিআ,
চিঠির শুরুতেই সর্বমোট এক হাজার ধন্যবাদ। যার অর্ধেক তোমাকে দিলাম, আমাকে তোমার মাধ্যমে এক নতুন ‘কিআ পাঠক বন্ধু’ পাইয়ে দেওয়ার জন্য। বাকি অর্ধেক ধন্যবাদ আমার সেই নতুন বন্ধু নওশীন সাকিরীনকে। যিনি প্রত্যক্ষভাবে আমার সম্পূর্ণ অপরিচিত হওয়ার পরও তোমার মাধ্যমে আমাকে মনে রেখেছেন (তাঁর স্মরণশক্তির প্রশংসা জানাই)। শুধু তা-ই নয়, আমাকে জীববিজ্ঞান উৎসবে অত মানুষে মধ্যে খুঁজে না পেলেও তোমার মাধ্যমে আমাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আমি তাঁর অভিনন্দন শ্রদ্ধার সঙ্গে গ্রহণ করলাম। আমার হয়ে তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়ো। আর তুমি না থাকলে তো এসবের কিছুই হতো না। তোমাকে আবারও ধন্যবাদ। জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা। এভাবেই সবার ভেতর ভালোবাসা ছড়িয়ে যাও।
বি.দ্র. গত সংখ্যায় নওশীনের চিঠির উত্তরে তুমি বলেছিলে, ‘জাতি রশ্মি তুলতুল চৌধুরীর উত্তরের অপেক্ষায় আছে।’ এখন এই চিঠি না ছাপালে শুধু আমি একা নই, পুরো জাতি মন খারাপ করবে।
রশ্মি তুলতুল চৌধুরী
নবম শ্রেণি, ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, চট্টগ্রাম
কিআ: আরে এ তো দারুণ ব্যাপার! নওশীন চিঠি লিখল, সেটার উত্তরও দিয়ে দিল রশ্মি! চমৎকার। একেবারে সিনেমার মতো। ১৪৫ কিলোমিটার দূরে থেকে, পরস্পরকে না দেখেও তোমাদের বন্ধুত্ব হয়ে গেল, ভেবেই ভালো লাগছে। আশা করি, পরীক্ষা শেষেই তুমি কক্সবাজারে যাবে। তখন নিশ্চয়ই নওশীনের সঙ্গে দেখা হবে তোমার। দেখা হলে আমাকে জানাতে ভুলো না। ভালো থেকে রশ্মি, ভালো থেকো নওশীন।