অ্যানিমে লেখককে ধন্যবাদ
প্রিয় কিআ,
এটা তোমার কাছে পাঠানো আমার দ্বিতীয় চিঠি। প্রথম চিঠি আর দ্বিতীয়টার মধ্যে সময়ের ফারাকটা বেশ বড়ই বটে। বিভিন্ন কারণে আমি তোমাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানাতে পারিনি। আমি তোমার জন্য একটা ছবিও এঁকেছিলাম। নভেম্বর সংখ্যায় তোমাকে কয়েকজন জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছে দেখে আমিও সাহস করে লিখতে বসে গেলাম। সবার প্রথমে না হলেও সবার শেষে তো আমি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি, নাকি? তুমি কি ভেবেছিলে, জন্মদিনের দুই মাস পরও কেউ তোমাকে শুভেচ্ছা জানাবে?
১. শব্দভেদের উত্তর ই–মেইলে পাঠাব কীভাবে? একটু বুঝিয়ে বললে ভালো হতো।
২. কুইজের উত্তর কি কুপন কেটে ডাকের মাধ্যমে পাঠাতে হবে? কিন্তু কুপনটা যে পৃষ্ঠায় থাকে, সেটার উল্টো দিকে তো লেখা থাকে (যদিও সেটা তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়, তাও এভাবে কিআ কাটতে আমার ভীষণ খারাপ লাগে)।
এখন একটা মজার কথা বলি। নভেম্বর সংখ্যায় প্রান্ত ঘোষ দস্তিদার স্যারের লেখা ‘ইরেজড’ অ্যানিমের রিভিউ ছাপা হয়েছিল, সেটা আমার বিশেষ প্রিয় অ্যানিমে। এ জন্য ওনাকে অনেক ধন্যবাদ। অ্যানিমেটা মূলত সময়ভ্রমণ নিয়ে আর এই কাহিনির অনেকখানি অংশজুড়ে আছে দুই গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র সাতোরু আর কায়োর জন্মদিন। সাতোরু আর কায়োর জন্মদিন একই দিনে আর সবচেয়ে মজার কথা, আমার জন্মদিনও ওই দিনে! এবার তুমি অ্যানিমে না দেখে থাকলে প্রান্ত ঘোষ দস্তিদার স্যারের কাছ থেকে শুনে বলো তো, আমার জন্মদিন কবে?
লাবিবা
সপ্তম শ্রেণি, ঝিনাইদহ সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়, ঝিনাইদহ
কিআ: অনেক ধন্যবাদ। আসলেই আমি ভাবিনি যে এত দিন পর আবার জন্মদিনের শুভেচ্ছা পাব। খুব সুন্দর হয়েছে তোমার ছবিটা। এবার তোমার প্রশ্নের উত্তর দিই। শব্দভেদের উত্তর লিখে ছবি তুলে পাঠাতে পারো। আবার ডাকেও পাঠাতে পারো। শুধু উত্তরগুলো লিখলেও হবে। চাইলে ছকে বসিয়েও লিখে পাঠাতে পারো। যেভাবে তোমার সুবিধা। দ্বিতীয়ত, কুইজের উত্তরের সঙ্গে কুপন কেটেই পাঠাতে হবে। ব্যাপারটা দুঃখজনক তোমাদের জন্য। কিন্তু এটাই বাস্তব।
তোমার জন্মদিন মার্চের ২ তারিখ। হয়েছে?