হুট করে কিআ কেনা
প্রিয় কিআ,
প্রায় বেশ কয়েক বছর পর তোমাকে লিখতে বসেছি। সেই ২০১৮ সাল থেকে আমি তোমার বন্ধু। মাঝখানে হঠাৎ করোনার জন্য সব বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। হুট করে মনে হলো, আমার জন্মদিনের এই মাস থেকে আবার তোমার বন্ধু হয়ে যাব। যেই ভাবা, সেই কাজ। রুটিন করতে বসেছি, কখন কী করব। বিকেলে কিআ কিনব লিখছি, হুট করে মা হকার আঙ্কেলকে ডাক দিল পেপার কেনার জন্য। আমিও দেখতে যাই। হকার আঙ্কেল আমাকে দেখে বলেন, ‘আরেহ মামনি, তুমি আগে কিআ নিতা না আমার কাছ থেকে?’ আমিও অবাক হয়ে বলি, ‘আরেহ হ্যাঁ। কিআ কি এখন আছে আপনার কাছে?’ তিনি আমাকে তখন কিআ দিলেন। ঘটনাটা ভেবে বেশ মজা পেয়েছি। তুমি কখনো আমার চিঠি ছাপোনি। এখন তো বেশ বড় হয়ে গিয়েছি। এখন কি ছাপবে?
তাবিয়া হোসেন
এইচএসসি ২৩, সরকারি আজিজুল হক কলেজ, বগুড়া
কিআ: ভাগ্যিস, হকার আঙ্কেলের সঙ্গে হুট করে দেখা হয়ে গেল তোমার। নইলে হয়তো আরও দেরি হতো কিআ পেতে। তোমার চিঠি পেতে দেরি হতো আমাদেরও। তুমি চিঠি লিখতে থাকো। বড় হয়ে গেছো তো কী হয়েছে?