রান্না নিয়ে ফিচার চাই

অলংকরণ: সব্যসাচী চাকমা

প্রিয় কিআ,

বসন্তের শুভেচ্ছা তোমাকে। মার্চ মাসের সংখ্যাটার প্রশংসা না করে পারলাম না। বেশ দুর্দান্ত ছিল মার্চ মাসের সংখ্যা। জানো, রান্না করতে আমার বেশ ভালো লাগে। তাই তোমার কাছে ছোট্ট অনুরোধ, রান্না নিয়ে ফিচার ছাপো। আর হ্যাঁ, ‘নিজেকে জানো’ বিভাগটি চালু করতে ভুলে যেয়ো না।

তানহা আফিয়া চৌধুরী
সপ্তম শ্রেণি, রোকেয়া খাতুন লাইসিয়াম স্কুল, মৌলভীবাজার

কিআ: তাহলে তো একদিন তোমার রান্না চেখে দেখা লাগে। কী কী রান্না করতে ভালোবাসো তুমি? রান্না নিয়ে কী ধরনের লেখা চাও, সেটা বললে সুবিধা হতো। তারপরও তোমার কথা মাথায় থাকবে। ‘নিজেকে জানো’ বিভাগটি চালু আছে, একটু অনিয়মিত হয়ে গেছে শুধু। কারণ, ‘নিজেকে জানো’র লেখক নিজেকে আরও ভালোভাবে জানতে পাড়ি জমিয়েছেন আয়ারল্যান্ডে। তবে দ্রুতই বিভাগটি ফিরবে আবার। রান্না চালিয়ে যাও। ভালো থেকো।

প্রিয় কিআ,

মার্চ মাসের সংখ্যায় ‘ক্লাউন’ গল্পটি পড়ে আমার ভেতর সত্যি সত্যি নতুন করে ক্লাউনভীতি জন্মেছে। যদিও আগে থেকেই এদের দেখলে একটু–আধটু আতঙ্ক লাগত। তাই জরুরি ভিত্তিতে আমার ভীতি কাটানোর লক্ষ্যে একটি ফাটাফাটি হাসির গল্প ছাপিয়ে দাও। দেখি তুমি অনুরোধের ঢেঁকি গিলতে পারো কি না। ভালো থেকো সবাই।

বি.দ্র. গত চিঠিতে কবিতা লিখে পাঠানোর যে প্রস্তাব দিয়েছিলাম, তা দেখে আমার শিক্ষক মশাইয়েরা একেবারে চক্ষু চড়কগাছ, ‘তোমাদের নিশ্চয়ই অনেক অবসর সময়’ এই বলে তাৎক্ষণিক একগাদা হোমওয়ার্ক বুঝিয়ে দিলেন। তাই আবার কবিতাগুচ্ছ কিআতে যাত্রা শুরু করার আগেই অক্কা পেয়েছে।

সাহারা খাতুন
ওয়েটন ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ঢাকা

কিআ: আরে বলো কী, এটা তো কেবলই একটা গল্প। ভয়ের কিছু নেই। তোমাকে হাসাতে এবার গুড্ডুবুড়া হাজির। আশা করি ভালো লাগবে। আর কবিতা কিন্তু হোমওয়ার্কের ফাঁকেই লিখে ফেলতে হয়। এত দ্রুত অক্কা পেলে হবে? শুরু করে দাও। ভালো থেকো।

প্রিয় কিআ,

তোমার সঙ্গে আমার পরিচয় হয়েছিল ২০২১ সালে, আমার খালাতো ভাই জন্মদিনে গিফট করেছিল। তখন থেকে আমি তোমার নিয়মিত পাঠক। গত মাসের সংখ্যা দারুণ ছিল। বিখ্যাত মানুষদের মতো আমারও একটা উক্তি আছে—‘এই গরমে এত টাকা দিয়ে লেবু না কিনে ভিম লিকুইড কেনা ভালো, কারণ ভিম লিকুইডে থাকে ১০০ লেবুর শক্তি।’ আমার চিঠি না ছাপালেও হবে, আরও একটা কথা, প্রতি মাসে কিআ ১৫ দিনেই শেষ হয়ে যায়। প্রতি মাসে দুটি কিআ বের হলে ভালো হতো। ভালো থেকো, বেশি করে খাও, বাই।

নুর ইসলাম নিরব
ষষ্ঠ শ্রেণি, সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি অ্যান্ড কলেজ, টঙ্গী, গাজীপুর

কিআ: তোমার খালাতো ভাইকে অনেক ধন্যবাদ। নইলে তো তোমার সঙ্গে আমাদের পরিচয়ই হতো না। তোমার উক্তিটি বেশ মজার। তুমি কিন্তু এটা প্রিন্ট করে দেয়ালে টাঙিয়ে রাখতে পারো। তবে সত্যি সত্যি এই উক্তির বাস্তব প্রয়োগ ঘটাতে যেয়ো না আবার। ভালো থেকো।