এমিল ও গোয়েন্দা বাহিনী

নয়স্টডট থেকে বার্লিনে যাচ্ছে এমিল—সঙ্গে কোটের পকেটে নানিকে দেওয়ার জন্য সাত পাউন্ড। যাত্রাপথে ট্রেনে ওর সঙ্গে গ্রন্ডআইস নামক এক ভদ্রলোকের পরিচয় হয়। তিনি প্রথমেই এমিলকে এক টুকরো চকলেট দিতে চাইলেন। তারপর অদ্ভুত কিছু গল্প বলে ঘুমিয়ে গেলেন। ভদ্রলোকের সঙ্গে একা কামরায় একসময় এমিল নিজেও তলিয়ে গেল গভীর ঘুমে। আর ঘুম থেকে উঠে দেখল কামরাটা খালি, সঙ্গে কোটের পকেটটাও। কালক্ষেপণ না করে সে অনুসরণ করা শুরু করল ভদ্রবেশী চোর গ্রন্ডআইসকে। প্রমাণের অভাবে অভিযুক্ত করতে না পেরে এমিল যখন চোরটাকে অনুসরণ করে চলেছে, তখন বার্লিনের ফ্রিয়েডরিশ স্টেশনে নানি ও খালাতো বোন পনি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে ওর জন্য। একদিকে টাকা উদ্ধারের জন্য এমিলের প্রাণান্তকর চেষ্টা ও দৃঢ় প্রতিজ্ঞা, অন্যদিকে নানি ও খালাতো বোন পনির অধীর আগ্রহে অপেক্ষা। শেষমেশ কী হলো? যন্ত্রের মতো পড়ে ফেলো এরিখ কাস্টনারের লেখা রহস্য রোমাঞ্চে ভরপুর বই এমিল ও গোয়েন্দা বাহিনী

লেখক: শিক্ষার্থী, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

আরও পড়ুন