৪৭*৫৫/২৬+১০৮-৫৭*৫৭ কী হয়?
উত্তর: মাথাব্যথা
ছেলে: বাবা, তুমি অন্ধকারে লিখতে পারো?
বাবা: পারি। কী লিখতে হবে?
ছেলে: বেশি কিছু নয়, বাবা। শুধু আমার স্কুলের রেজাল্ট কার্ডে স্বাক্ষর দিলেই হবে।
: কিরে, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে খাচ্ছিস যে?
: বাবা বলেছে, ‘বসে আর কত দিন খাবে?’ তাই দাঁড়িয়ে খাচ্ছি!
বাবা: খোকা, পরীক্ষা কেমন দিলি?
ছেলে: শুধু একটা উত্তর ভুল হয়েছে।
বাবা: বাহ্! বাকিগুলো সঠিক হয়েছে?
ছেলে: না, বাকিগুলো তো লিখতেই পারিনি।
নাবিল আর তামিমের মধ্যে কথা হচ্ছে—
নাবিল: তুই আমাকে ঠিক রাত ১০টায় ফোন দিস। তোর সঙ্গে কথা আছে।
তামিম: ঠিক আছে। তুই তাহলে আমাকে ঠিক ৯টা ৫৯ মিনিটে ফোন দিয়ে মনে করিয়ে দিস।
নাতি স্কুল কামাই দিয়েছে বলে স্কুলের এক শিক্ষক বাসায় এসে হাজির। দাদু ব্যাপারটা জানেন। কিন্তু নাতির প্রতি দাদুর প্রবল স্নেহ। তাই দাদু নাতিকে বললেন, ‘জলদি লুকিয়ে পড়। তোর স্কুলের স্যার কিন্তু এসেছে।’
নাতি উল্টা বলল, তুমি লুকাও।
: কেন? আমি কেন লুকাব?
: স্যার জানেন তুমি মারা গেছ।