কার্জন হল যেভাবে পেলাম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হলফাইল ছবি
জানা-অজানা অগণিত গল্প দিয়ে সাজানো ইতিহাসের প্রতিটি পাতা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গল্পগুলো আমাদের মনে থাকলেও কত গল্পই তো দৃষ্টির অগোচরে থেকে যায়। আজ ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪। নতুন বছরের এই দিনে উল্লেখযোগ্য কী কী ঘটেছিল, যা আমরা অনেকেই জানি না? ইতিহাসের পাতা থেকে চলো একবার চোখ বুলিয়ে আসা যাক!

লাল ইটের উঁচু উঁচু দালান। দূর থেকে দেখলে মনে হবে কোনো এক রাজপ্রাসাদ বুঝি। বাংলার ইতিহাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে এই দালানগুলো। বলছি কার্জন হলের কথা। বর্তমানে এটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও জীববিজ্ঞান অনুষদের অংশ। তবে শুরুতে কিন্তু এমন ছিল না।

১৯০৪ সালের আজকের এই দিনে ব্রিটিশ ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় জর্জ নাথালিয়ান কার্জন এই বাংলার রাজধানীতে কার্জন হলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বঙ্গভঙ্গের একটি উদ্দেশ্য ছিল পূর্ব বাংলার অবকাঠমোগত উন্নয়ন। এর অংশ হিসেবে গড়ে ওঠে কার্জন হল। প্রথমে এটি ঢাকা কলেজের পাঠাগার হিসেবে নির্মিত হলেও বঙ্গভঙ্গ রদের পর এটি ঢাকা কলেজের শ্রেণিকক্ষ হিসেবে ব্যবহৃত হওয়া শুরু করে। তবে ১৯২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলে এই কার্জন হল ঢাবির অংশ হয়ে ওঠে।