শাহ আবদুল করিমের জন্ম, আল মাহমুদের মৃত্যু

নিজের সাধনা নিয়ে, তত্ত্বজ্ঞান নিয়ে শাহ আবদুল করিমের বড়াই ছিল না ।ছবি: কবির হোসেন
জানা-অজানা অগণিত গল্প দিয়ে সাজানো ইতিহাসের প্রতিটি পাতা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গল্পগুলো আমাদের মনে থাকলেও কত গল্পই তো দৃষ্টির অগোচরে থেকে যায়। আজ ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪। নতুন বছরের এই দিনে উল্লেখযোগ্য কী কী ঘটেছিল, যা আমরা অনেকেই জানি না? ইতিহাসের পাতা থেকে চলো একবার চোখ বুলিয়ে আসা যাক!
  • আজ বাংলাদেশের অন্যতম বাউলশিল্পী শাহ আবদুল করিমের ১০৮তম জন্মবার্ষিকী। সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। সংগীতজগতে তিনি ‘বাউলসম্রাট’ নামেই খ্যাত। বাংলা সংগীতে অসামান্য অবদানের জন্য ২০০১ সালে শাহ আবদুল করিমকে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক একুশে পদক পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।

  • অন্যদিকে বাংলা ভাষার অন্যতম সেরা কবি আল মাহমুদ। পুরো নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৌড়াইল গ্রামের মোল্লাবাড়িতে জন্ম বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের উজ্জ্বল এই নক্ষত্রের। সবাই তাঁকে কবি হিসেবে চিনলেও তিনি ছিলেন একাধারে সাংবাদিক, ঔপন্যাসিক, শিশুসাহিত্যিক ইত্যাদি। বাংলা সাহিত্যে তাঁর অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৬৮ সালেই অর্জন করেন বাংলা একাডেমি পুরস্কার। তাঁর রচিত অসাধারণ সব রচনার মধ্যে রয়েছে ‘সোনালী কাবিন’, ‘লোক লোকান্তর’, ‘কালের কলস’, ‘মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো’ ইত্যাদি কাব্যগ্রন্থ। বাংলা সাহিত্যের মহান এই কবি ২০১৯ সালের আজকের দিনে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।