হ্যালো, তুমি শুনতে পাচ্ছো কি…

খুব বাজে একটা সময় পার করছি আমরা। সেই মার্চ থেকে আমরা ঘরে বন্দী। তোমরা স্কুলে যেতে পারছ না। মন খুলে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতে পারছ না। পারছ না মাঠে গিয়ে আগের মতো ক্রিকেট খেলতে। করোনাভাইরাস ঠেকাতে সবাই আমরা ঘরেই আছি। সময়টা আনন্দের নয় একটুও।

অলংকরণ : সব্যসাচী মিস্ত্রী

এর মধ্যেই আসছে কিশোর আলোর জন্মদিন। ১ অক্টোবরে কিআর ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আমরা চাই ঘরে থেকেই আনন্দটা তোমাদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে।

কেমন কাটল কিআর সঙ্গে তোমার সাত বছর? কীভাবে পরিচয় হলো কিআর সঙ্গে? কোনো মজার ঘটনা আছে কিআ নিয়ে? কিংবা দুঃখের? কেমন লাগে কিআ পড়তে? তোমার জীবনে কিআ কি কোনো ভূমিকা রাখতে পেরেছে? ভবিষ্যতে কেমন দেখতে চাও তোমার প্রিয় কিআকে? কয়টা সংখ্যা আছে তোমার কাছে? লিখে পাঠাতে পারো। এ পর্যন্ত প্রকাশিত সব সংখ্যা কারও কাছে থাকলে ছবি তুলে পাঠাও আমাদের। সঙ্গে লেখো, কীভাবে জমিয়ে রেখেছ সংখ্যাগুলো।

মোটকথা কিআ নিয়ে যা তোমার মনে আসে, ইমেইলে লিখে পাঠাও। বিষয়: ‘কিআ আর আমি’।

নির্বাচিত কিছু লেখা ছাপা হবে অক্টোবর সংখ্যায়। সেরা কয়েকজনের জন্য থাকবে পুরস্কার। লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ ২০ সেপ্টেম্বর।

আর একটা কথা, তোমরা অনেকেই ইমেইলে নাম, ঠিকানা লেখো না। তখন আমাদের নাম খুঁজতে খুব ঝামেলায় পড়তে হয়। তাই দেখিয়ে দিচ্ছি কীভাবে ইমেইলে লেখা পাঠাবে।

সব লেখার জন্য একই নিয়ম। শুধু বিষয় বা সাবজেক্টটা পরিবর্তন হবে। এই লেখার জন্য বিষয় হবে ‘কিআ আর আমি’। যদি চিঠি লেখো, তাহলে বিষয় হবে, ‘চিঠিপত্তর’। গল্প হলে ‘গল্প’ কিংবা কুইজ পাঠালে বিষয় হবে ‘কুইজ’। বোঝা গেছে জিনিসটা?

লেখা পাঠানোর ঠিকানা: কিশোর আলো, ১৯ কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।

ই-মেইল: [email protected]

তাহলে আজই কিবোর্ড হাতে তুলে নাও! তোমাদের লেখার অপেক্ষায় রইলাম! ভালো থেকো।