বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের অভিভাবক বলা হয় নাজমুল আবেদীনকে। অনেক ক্রিকেটারেরই শেষ ভরসার স্থল তাদের প্রিয় ফাহিম স্যার। আজকের ফুটে ওঠা ফুলগুলোর কলিগুলো যে তিনিই ফুটিয়েছিলেন। একসময় কাজ ছিল বয়সভিত্তিক দলগুলোর কোচ হয়ে তরুণ মেধা অন্বেষণ করা। সেই সূত্রে চষে বেড়িয়েছেন সারা দেশ। এখন অবশ্য সেই অর্থে সরাসরি কোচিংয়ের সঙ্গে জড়িত নেই। আছেন আরও গুরুত্বপূর্ণ পদে বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্ট বিভাগে।
তাঁর পরামর্শ, নিজের ঘর থেকেই এখন ভালো ক্রিকেটার হওয়ার বীজ বোনা সম্ভব। ক্রিকেট দেখা ও শেখার এখন অনেক মাধ্যম। কোনো ছেলে বা মেয়ের পাড়া–প্রতিবেশীর সঙ্গে খেলা অবস্থাতেই প্রকাশ পেতে পারে মেধা। এরপর তার প্রয়োজন সঠিক গাইডলাইন। ভালো গাইডলাইন পাওয়ার জন্য আগে শুধু বিকেএসপি ছিল। এখন দেশের সব জেলাতেই তৃণমূল পর্যায় থেকে ক্রিকেট শুরু হয়েছে। এখন প্রতিটি জেলায় বেশ কিছু একাডেমি হয়েছে। সেখানে প্রতিভাবান কোচরা কাজ করছেন। এ ছাড়া প্রতিটি জেলায় এখন বিসিবির একজন করে কোচ দেওয়া আছে। তাঁদের কাছে অনুশীলন করলে ভালো দিকনির্দেশনা পাওয়া সম্ভব।