হাই! আমি ড্রোগো। জানি, ঘন লোমওয়ালা ছোট্ট ছোট্ট কুকুর আর বিড়ালছানা খুব পছন্দ করো তোমরা। দেখলেই কোলে তুলে নাও। আমার তো তেমন কিছু নেই, আছে কাঁটাভরা পিঠ, আর বাঁকা দাঁত। আমাকে তোমাদের ভালো লাগবে কি না তা ...
‘ডাবল সেঞ্চুরি’ ব্যাপারটি শুনলেই প্রথমেই মুশফিকুর রহিমের কথা মাথায় আসে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের হয়ে প্রথম ও সর্বোচ্চ ডাবল সেঞ্চুরি মুশফিকের। তবে আজকের গল্পটি মুশফিক কিংবা ক্রিকেট কোনোটি নিয়েই ...
কার্টুন হোক আর একেবারে সত্যিকারের দৃশ্য হোক, মাঝেমধ্যে দু-একটা গাছ সবাইকেই আঁকতে হয়। আর সেটা জোড়াতালি দিয়ে বেশি দূর করা যায় না। সবচেয়ে বড় বিপদ যেটা হয় সেটা হলো সব গাছ দেখতে লাগে একই রকম।
গত ১ মার্চ শুরু হয়েছিল ‘বার্জার আর্টিস্টা চিলড্রেনস আর্ট কম্পিটিশন’। প্রতিভাবান খুদে আঁকিয়েদের অনুপ্রাণিত করতে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিল দেশের শীর্ষস্থানীয় পেইন্ট সল্যুশন ব্র্যান্ড বার্জার পেইন্টস ...
গোয়েন্দা কাহিনিতে অপরাধী ধরতে হাতের ছাপের গুরুত্ব কে না জানে। তাই ঝানু অপরাধীরা হাত বা আঙুলের ছাপ নিয়ে সদাসতর্ক। কিন্তু সাধারণ বা ভালো মানুষের কিন্তু এসব নিয়ে কোনো মাথাব্যথা নেই।
আমাদের এই রান্নাঘরের কাজকারবারের ফাঁকে আমরা বেশ কিছু সমস্যার কথা শুনতে পাই, তার মধ্যে একটা বড় সমস্যা হলো, ছেলে আর মেয়ে আলাদা করে এঁকে বোঝাতে পারি না। মানে দুইটা একই রকম হয়ে যায়। এটা অবশ্যই একটা ...
আমরা এই পর্ব থেকে একটা মজার কাজ শুরু করি। এত দিন যা যা বুঝলাম, তা মিলিয়ে-ঝিলিয়ে কিছু একটা এঁকে পাঠাই। তবে গরম গরম যা শিখলাম, সেটা আগে পাঠানোই ভালো।
রাস্তার পাশেই একটা চা-দোকানের পাশে বসে আছে কিছু তরুণ-তরুণী। সবার হাতেই একটা করে খাতা। পেনসিলে ঘষঘষ করে দ্রুত দাগ টেনে যাচ্ছে খাতায়!
বৃত্ত, ত্রিভুজ আর চতুর্ভুজ শুধু যে চেহারা আঁকার ক্ষেত্রেই লাগে তা নয়, পুরো কার্টুন ফিগার আঁকতেও একই আকৃতি ব্যবহার করা যায়। আজকের পর্বে আমরা দেখব এই তিনটা দিয়ে কী কী করা যায়।
ক্যানিয়নের মাটির নিচে আবিষ্কৃত হলো এক অদ্ভুত প্রাণী। তেলাপোকা ও ইঁদুরের সংকর। সবাই এর নাম দিল র্যাটরোচ। সে উড়তে পারে, পাখা ছড়িয়ে সাঁতার কাটতে পারে, আবার মাটির নিচেও যেতে পারে।
গোল্লা দিয়ে চেহারা না হয় আঁঁকা গেল। এবার? চেহারা তো আর গোল গোল হবে না। সেটা আঁঁকারও কিছু সহজ পদ্ধতি আছে। প্রথম সহজ পদ্ধতি হলো যাচ্ছেতাই বা যা-ইচ্ছা-তাই যেকোনো শেপ এঁকে নেওয়া।
কার্টুন আঁকার একটা বড় স্বস্তির জায়গা হলো এখানে আমাদের অসাধারণ আঁকতে হবে, এমন নয়। এখানে মূল ব্যাপারটা আইডিয়া। বলা হয় কার্টুনের প্রায় ৮০ শতাংশই হলো তার আইডিয়া।
চেহারা কীভাবে আঁকা যায় (পাশ থেকে) তার হাতেখড়ি হোক। আসলে শুধু কার্টুনে নিয়মমাফিক অ্যানাটমির ধার না ধারলেও হবে। তবে অন্তত মুখ আঁকার ক্ষেত্রে ভেতরের কলকবজা কেমন, সেটা দেখে রাখলে ক্ষতি নেই।
কার্টুন শব্দটা শুনলেই একটা দারুণ চনমনে বোধ হয়। মনে হয় বেশ একটা মজার কিছু ঘটতে যাচ্ছে। একটা দারুণ কিছু, কিছু অ্যাডভেঞ্চার, কিছু রহস্য, কিছু আনন্দ সব মিলে যেন কী একটা ব্যাপার ঘটে যায় একসঙ্গে।
আমি আগে ভাবতাম অ্যাম্বিগ্রাম অনেক কঠিন। কিন্তু কিআর জানুয়ারি ২০১৪ সংখ্যা পড়ে দেখলাম এটা মোটেও কঠিন কিছু নয়। তাই খাতা-কলম নিয়ে বসে পড়লাম অ্যাম্বিগ্রাম করতে।