গোল্লা মিয়া পরীক্ষাতে পেয়ে ঘোড়ার ডিম
হতাশ তো নয়, নাচতে থাকে তাক দিমা দিম দিম!
ডিমঅলা সেই খাতা নিয়ে গোল্লা গেল বাড়ি
একটা গোপন ফন্দি এঁটে স্বস্তি পেল ভারি।
সন্ধ্যাবেলা গোল্লা মিয়া অতি সুকৌশলে
ঘোড়ার ডিমটা রাখল সাদা হাঁসের পেটের তলে।
গোল্লা ভাবে, হাঁসের তায়ে ডিমটা ফুটে গেলে
বেরোবে ঠিক এত্তটুকুন টাট্টুঘোড়ার ছেলে।
কী নামে যে ডাকবে ছোট টাট্টুঘোড়াটাকে
এসব ভেবে মাস কেটে যায়, ডিম তেমনই থাকে।
সাদা হাঁসের ফুটল ছানা, ফুটল না তো ঘোড়া
অপেক্ষাতে থাকল তবু গোল্লারও চোখ জোড়া।
এমন করে এক পেরিয়ে কাটলে দুটি মাস
গোল্লা বলে, যাই গে এবার কাটতে ঘোড়ার ঘাস।