তারিক: বলো তো, পিয়ানো শিখতে প্রথমে কী লাগে?
রাশেদ: কী?
তারিক: একটা পিয়ানো।
বিদেশি টেনিস প্লেয়ার: আপনারা টেনিস বল দিয়ে ক্রিকেট খেলেন?
হানিফ: হ্যাঁ।
টেনিস প্লেয়ার: তাহলে আপনারা টেনিস র৵াকেট দিয়ে কী করেন?
হানিফ: মশা মারি।
রাস্তায় দুই বন্ধুর দেখা।
হাসিব: কী ব্যাপার, তোকে বিমর্ষ দেখাচ্ছে। মন খারাপ কেন?
ফয়সাল: আর বলিস না, একজনকে প্লাস্টিক সার্জারি করার জন্য দুই লাখ টাকা ধার দিয়েছিলাম। এখন ব্যাটার চেহারাই চিনতে পারছি না!
ফুটবল খেলতে ইচ্ছা হলে আমরা মাঠে যাই কেন?
মাঠ আমাদের কাছে আসে না, তাই।
মাথায় খাঁচাভর্তি মুরগি নিয়ে বাজারে যাচ্ছিল চাষিপুত্র। এমন সময় খাঁচাটা মাথা থেকে পড়ে খুলে গেল, মুরগিগুলোও ছাড়া পেয়ে সব এদিক-ওদিক ছোটাছুটি শুরু করল। বহু কষ্টে সব কটি মুরগি ধরে খাঁচার ভেতরে ঢোকাল চাষিপুত্র। ভয়ে ভয়ে বাড়ি ফিরল।
চাষি: কী রে, ফিরে এলি কেন?
চাষিপুত্র: ইয়ে মানে, আব্বা, যাওয়ার পথে খাঁচাটা ভেঙে মুরগিগুলো বেরিয়ে গিয়েছিল। অবশ্য আমি ১১টা মুরগিই ধরে ফেলেছি, কোনোটাই পালাতে পারেনি।
চাষি: শাবাশ ব্যাটা! তুই সাতটা মুরগি নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলি!
বস: আমরা কাউকে চাকরি দেওয়ার ক্ষেত্রে মাত্র দুইটা নিয়ম ফলো করি।
প্রার্থী: কী কী স্যার?
বস: আমাদের দ্বিতীয় নিয়ম হচ্ছে পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতা। আপনি কি এখানে আসার আগে রুমের বাইরে রাখা ম্যাটে জুতার তলা মুছে এসেছেন?
প্রার্থী: জি স্যার!
বস: আমাদের প্রথম নিয়ম হলো বিশ্বাসযোগ্যতা এবং আপনার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বাইরে কোনো ম্যাট ছিলই না! কাজেই আপনাকে বিশ্বাস করা যাচ্ছে না!