বাচ্চারা ফুটবল খেলছিল। পাশে একটি গাড়ি রাখা। গাড়ির মালিক এসে বাচ্চাদের বললেন—
গাড়ির মালিক: বাচ্চারা, খেয়াল রেখো। বল যেন গাড়িতে না লাগে।
বাবু: চিন্তা করবেন না। গাড়িটাই আমাদের গোলপোস্ট। আর আমাদের গোলকিপার হাবুল খুবই ভালো খেলে। ও থাকতে গাড়িতে বল লাগার চান্সই নেই।
সামনে নির্বাচন। প্রার্থীরা তাই যথাসাধ্য ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের ভোট চাইছেন। এমনই একদিন এক প্রার্থীর সঙ্গে রাস্তায় দেখা হয়ে গেল এলাকার এক ভোটারের—
প্রার্থী: আপনার ভোটটা পাচ্ছি তো, ভাই?
ভোটার: বোধ হয় না। কারণ, আমি গতকালই আরেক প্রার্থীকে ভোট দেব বলে কথা দিয়ে ফেলেছি।
প্রার্থী: আরে ভাই, কথা দিলেই তাকে ভোট দিতে হবে এমন কোনো কথা আছে নাকি?
ভোটার: তাহলে আপনাকেও আমি কথা দিলাম যে ভোটটা আমি আপনাকেই দেব!
সার্জেন্ট হাত দেখিয়ে একটি গাড়ি থামাল; এরপর ভেতরে উঁকি দিল।
: গাড়ি থামানোর জন্য দুঃখিত, রাউন্ড চেকআপ চলছে…একজন দাগি আসামি পালিয়েছে কি না।
এমন সময় গাড়ির পেছনের ডালা থেকে টোকার আওয়াজ শোনা গেল, এরপর একটা মৃদু কণ্ঠ—
: আমরা কি বর্ডার পেরিয়ে গেছি?
প্রথম বন্ধু: আশ্চর্য! কিপ্টেমিরও তো একটা সীমা আছে, তাই না! তুই এই একটা শার্টই ঘুরিয়ে–ফিরিয়ে তিন বছর ধরে পরছিস।
দ্বিতীয় বন্ধু: খবরদার, আমার নামে বানিয়ে বানিয়ে মিথ্যা বলবি না। এখনো এই শার্টটার তিন বছর হতে পাক্বা ১১ দিন বাকি!
এক রোগী ডাক্তারের কাছে এল...
ডা.: বলেন, কী সমস্যা আপনার?
রোগী: আমার পা নীল হয়ে গেছে।
ডা.: সমস্যা তো সিরিয়াস! পায়ে বিষের সংক্রমণ হয়েছে, পা কেটে ফেলতে হবে।
এরপর আসল পা কেটে প্লাস্টিকের পা লাগানোর পরও দেখা গেল, সেটাও নীল হয়ে গেছে।
ডা.: এখন আপনার রোগ বুঝতে পারলাম। আপনার জিনসের প্যান্টের রং ওঠে!