লাইব্রেরি, জুতা এবং অন্যান্য

অলংকরণ: রেহনুমা প্রসূন
  • শিক্ষক: বলো, দুইটা বই + দুইটা বই = কী হয়?
    মামুন: চারটা বই।
    শিক্ষক: ভেরি গুড। এবার বলো, ৫৩৮৩৫টা বই + ৬৩৬৩৫টা বই = কী হয়?
    মামুন: লাইব্রেরি হয়, স্যার!

  • বাবা ছেলেকে নতুন জুতা কিনে দিয়ে বলল, সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় দুইটা করে উঠবি। এতে জুতার ওপর চাপ কমবে। জুতা বেশি দিন টিকবে। কিন্তু ছেলে বাবার চেয়ে
    আরও এক ডিগ্রি ওপরে। সে বাবাকে খুশি করার জন্য তিনটা সিঁড়ি করে উঠছে। ওপরে ওঠার পর বাবা ছেলের গালে মারল জোরে এক চড়। ছেলের চিৎকারের শব্দে পাশের বাসার মহিলা এসে বলল, এতটুকু বাচ্চাকে কেউ এভাবে মারে? কেন মেরেছেন?
    বাবা: ওকে বলেছি দুইটা সিঁড়ি করে উঠবি, তাহলে জুতা বেশি দিন টিকবে। আর ও উঠল তিনটা করে।
    মহিলা: ও তো ঠিকই করেছে। আপনার তো খুশি হওয়ার কথা।
    বাবা: খুশি হব কীভাবে বলেন, ও ২০০ টাকার জুতার তলা বাঁচাতে গিয়ে ৮০০ টাকার প্যান্ট ছিঁড়ে ফেলেছে।

  • স্বামী: দেখো, তোমার ছেলে কীভাবে কাঁদছে। সকাল থেকে বায়না ধরেছে গাধার পিঠে চড়ে ঘুরবে। গাধা আমি কোথায় পাব?
    স্ত্রী: গাধার দরকার নেই। তোমার পিঠে চড়িয়ে ঘোরাও, দেখবে কান্না থেমে গেছে।

  • বাবা ছেলেকে নতুন জুতা কিনে দিয়ে বলল, সিঁড়ি দিয়ে ওঠার সময় দুইটা করে উঠবি। এতে জুতার ওপর চাপ কমবে। জুতা বেশি দিন টিকবে। কিন্তু ছেলে বাবার চেয়ে আরও এক ডিগ্রি ওপরে। সে বাবাকে খুশি করার জন্য তিনটা সিঁড়ি করে উঠছে। ওপরে ওঠার পর বাবা ছেলের গালে মারল জোরে এক চড়। ছেলের চিৎকারের শব্দে পাশের বাসার মহিলা এসে বলল, এতটুকু বাচ্চাকে কেউ এভাবে মারে? কেন মেরেছেন?
    বাবা: ওকে বলেছি দুইটা সিঁড়ি করে উঠবি, তাহলে জুতা বেশি দিন টিকবে। আর ও উঠল তিনটা করে।
    মহিলা: ও তো ঠিকই করেছে। আপনার তো খুশি হওয়ার কথা।
    বাবা: খুশি হব কীভাবে বলেন, ও ২০০ টাকার জুতার তলা বাঁচাতে গিয়ে ৮০০ টাকার প্যান্ট ছিঁড়ে ফেলেছে।

  • জাদুঘরে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে একটা চেয়ারে বসে পড়ল সুমন। হায় হায় করে ছুটে এল জাদুঘরের কর্মীরা। বলল, আরে, করছেন কী করছেন কী! এটা নবাব সিরাজউদ্দৌলার চেয়ার!
    সুমন: ভাই, একটু বসতে দিন, প্লিজ। সিরাজ ভাই এলেই আমি উঠে যাব!