শার্লক হোমস জানে না যে সূর্য পৃথিবীর চারপাশে ঘোরে। এমনকি জ্যোতির্বিদ্যা নিয়ে তাঁর জ্ঞান একেবারেই শূন্য।
এ বিশ্বে এ পর্যন্ত ৯০০-এরও বেশি শার্লকিয়ান সোসাইটি আছে।
শার্লক হোমস তাঁর জীবনে একটি মাত্র কেসের সঠিক সমাধান করতে পারেননি।
শার্লক হোমসের ব্যবহৃত বেশির ভাগ টেকনিক ছিল অজানা ও অপ্রচলিত। ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ডকুমেন্ট অ্যানালাইসিস, রক্তের দাগের সময়কাল নির্ণয় এবং আগ্নেয়াস্ত্রের ফায়ারিং ডিসট্যান্স নির্ণয়প্রক্রিয়া তাঁরই আবিষ্কার।
শার্লকের বড় ভাই মাইক্রফটকে মাত্র দুটি গল্পে দেখা গেছে।
শার্লকের বিখ্যাত লাইন ‘এলিমেন্টারি, মাই ডিয়ার ওয়াটসন, আসলে বিকৃত। ওটা হবে। ওয়াটসন; এক্সিলেন্ট, শার্লক: এলিমেন্টারি।
শার্লক হোমসকে স্যার আর্থার কোনান ডয়েল ‘ফাইনাল প্রবলেম’ গল্পে হত্যা করেছিলেন। পরে অবশ্য পাঠকের চাপে তাকে আবার ফিরিয়ে আনা হয়।
গল্প ও উপন্যাস থেকে বোঝা যায় শার্লক হোমস বেশ শক্তিশালী।
শার্লক হোমসের আইকিউ ছিল ১৫০ থেকে ১৯০-এর মধ্যে।
শার্লক হোমস গল্পানুযায়ী, তিনি কখনোই হরিণশিকারি টুপি পরতেন না, যেমনটা দেখা যায় ‘শার্লক’ সিরিজে।