পুরোনো সংখ্যা পড়ার কারণ যখন ধারাবাহিক উপন্যাস
প্রিয় কিআ,
জানো, তোমার সঙ্গে আমার পরিচয় কীভাবে হলো? তাহলে বলি, ২০১৯ সালে বাবা একবার প্রথম আলো পত্রিকায় কিআর বিজ্ঞাপন দেখেছিল। তার পরদিন হকার আঙ্কেল এসে কিআ দিয়ে যান। তখন অনেক ছোট ছিলাম বলে ভালোভাবে পড়তে পারতাম না। তাই তোমার দুটি সংখ্যা নিয়েই কিআ নেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয় (কারণ, আমি ছাড়া কিআ পড়ার মতো কেউ ছিল না)। ২০২৪ সালের জুন মাস থেকে আমি তোমাকে আবার পড়া শুরু করেছি। আমার কাজিনরা ২০১৫ সাল থেকেই তোমার নিয়মিত পাঠক। তাই ওদের কাছ থেকে কিআ নিয়ে অনেক সংখ্যা পড়া শেষ করেছি। তবে আগের সংখ্যাগুলো পড়ার একটি মূল কারণ হলো, আদনান মুকিত স্যারের লেখা ‘দ্য নিউ অ্যাডভেঞ্চার অব ফার্মের মুরগি’। আমাকে সবচেয়ে চমকপ্রদ করে এই ধারাবাহিক উপন্যাস। একটা পড়া শেষ হলেই শুধু আগামী মাস কখন আসবে, সেই অপেক্ষায় থাকি। খুবই উত্তেজনা কাজ করে, তারপর কী হবে সেটা জানার জন্য। জানো তো, আমার গোয়েন্দা খুবই ভালো লাগে। এবারের সংখ্যাটা পেয়েই আমার আনন্দের সীমা ছিল না। পারলে ঘন ঘন অয়ন–জিমির গল্প দেওয়ার চেষ্টা কোরো (আমি আবার অয়ন–জিমির অনেক বড় ভক্ত)।
শুভ জন্মদিন কিআ। কেকের টুকরাটা আমার জন্য পাঠিয়ে দিয়ো। ভালো থেকো বন্ধু।
জিনিয়া বড়ুয়া
সপ্তম শ্রেণি, সিডিএ গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, চট্টগ্রাম
কিআ: তোমার উত্তেজনার অবসান ঘটল তাহলে। এ সংখ্যাতেই শেষ হলো ‘দ্য নিউ অ্যাডভেঞ্চার অব ফার্মের মুরগি’। শেষটা কেমন লাগল জানিয়ো। ভালো থেকে। আর এই নাও তোমার কেকের টুকরা।