প্রথম দিকের পাঠক
প্রিয় কিআ,
শুভ জন্মদিন। আমি অবশ্য তোমার একদম প্রথম দিকের পাঠক। প্রথম তোমার সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল পত্রিকায়। একটা সংখ্যায় একটা মেয়ে কারাতে করছে, এমন একটা আর্ট ছিল। আমার আর আপুর দুজনেরই কারাতে আর অ্যাকশন টাইপ জিনিসপত্র পছন্দ। এর পর থেকেই তোমাকে পড়া শুরু। দেখতে দেখতে তোমার ১২ বছর হয়ে গেল। আমি আর আপুও আমাদের কৈশোর পেরিয়ে গেলাম। এরপরও তোমার লেখাগুলো মাঝেমধ্যেই পড়া হয়। আমরা চার বোনই তোমাকে পড়ি। আমার কাজিনরাও তোমাকে পড়ে।
আরেকটা মজার কথা বলি। অ্যানিমে সম্পর্কে প্রথম জেনেছি তোমার কাছ থেকেই। যদিও ছোট্টবেলা থেকে অনেক অ্যানিমেশন দেখেছি। তারপর ‘Arrietty’ও দেখেছি, কিন্তু ওটা যে অ্যানিমে, এটা জানতাম না। এর পর থেকে অনেকগুলো অ্যানিমে দেখেছি। অ্যানিমের আর্ট আর অ্যানিমেশন অনেক ভালো লাগত আর শেখার ইচ্ছা ছিল। জানো, আমি এখন টুকটাক অ্যানিমেশন বানাই। তোমার জন্যও একটা অ্যানিমেশন বানিয়েছিলাম। আর দুটি ছবিও এঁকেছি।
তোমাকে জন্মদিনের অনেক শুভেচ্ছা, কিআ। আশা করি তুমি আরও অনেক বছর আমাদের সঙ্গে থাকবে।
রুকাইয়া
কিআ: আরে, তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ! তুমি চলে এসো অফিসে। আমরা তো অ্যানিমেশন বানাতে চাই। আমাদের কত আইডিয়া অ্যানিমেটরের অভাবে রাগ করে চলে যাচ্ছে। আঁকা খুব সুন্দর হয়েছে। অনেক ধন্যবাদ।