চলতে থাকুক কিশোর আলো

জিহাদুল হক সৌমিন (ডানে)

কিশোর আলোর সঙ্গে আমার যাত্রাটা খুব ছোটবেলা থেকে—যখন ক্লাস থ্রি বা ফোরে পড়ি। এরপর জানতে পারি কিআড্ডার কথা। ক্লাস ফোরের শেষের দিকে প্রথম কিআড্ডায় যাই। সেখানে জানলাম, স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করা যায়। যখনই ফেসবুকে স্বেচ্ছাসেবক চেয়ে পোস্ট দিত, তখনই নাম দিতাম। এরপর এল কিআনন্দ। ক্লাস ফাইভে একটি ফরম আর একটি ভাইভার পর নির্বাচিত হয়ে গেলাম কিআনন্দের সর্বকনিষ্ঠ ভলান্টিয়ার হিসেবে। সেই কিআনন্দ ছিল আমার জন্য স্পেশাল। সবার কত ব্যস্ততা, কত কাজ, নিজেকে এত কিছুর মধ্যে একটু বড় বড়ই লাগছিল। তারপর হলো কিআনন্দের পিকনিক। সেই পিকনিকের আনন্দ কখনোই ভোলার মতো নয়। বড় ভাই–আপুদের সঙ্গে অন্য রকম একটি দিন কেটেছিল। কিশোর আলো আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে। দিয়েছে বড় ভাই বোন, বন্ধু, আত্মবিশ্বাসসহ আরও অনেক কিছু। কিশোর আলোকে অনেক ধন্যবাদ ও ভালোবাসা। আরও অনেক বছর ধরে চলতে থাকুক কিশোর আলো।

আরও পড়ুন