স্বাধীনতার তিপ্পান্ন বছর

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানছবি: সংগৃহীত
জানা-অজানা অগণিত গল্প দিয়ে সাজানো ইতিহাসের প্রতিটি পাতা। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য গল্পগুলো আমাদের মনে থাকলেও কত গল্পই তো দৃষ্টির অগোচরে থেকে যায়। আজ ২৬ মার্চ ২০২৪। বছরের এই দিনে উল্লেখযোগ্য কী কী ঘটেছিল, যা আমরা অনেকেই জানি না? ইতিহাসের পাতা থেকে চলো একবার চোখ বুলিয়ে আসা যাক!

আজ ২৬ মার্চ, মহান স্বাধীনতা দিবস। ৫৩ বছর আগে একাত্তরের আজকের এই দিনে বাংলাদেশি জনগণ স্বাধীনতার ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন। এই দিনের প্রথম প্রহরে আটক হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এর আগেই নিজেদের যা কিছু আছে, সব নিয়ে স্বাধীনতার লড়াইয়ে নেমে পড়ার আহ্বান জানান তিনি। এই ডাকে সাড়া দিয়ে জাতি-ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে দেশের সব মানুষ ঝাঁপিয়ে পড়েন নিজেদের অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে। শুরু হয় ৯ মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ।

মার্চে শুরু। শেষটা ডিসেম্বরে। স্বাধীনতা আমরা পেয়েছি। তবে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে। সঙ্গে আরও কত বিসর্জন। তবে সবকিছুর বদলে আমরা পেয়েছি একটি নতুন স্বাধীন দেশ—বাংলাদেশ। ১৯৭২ সালের এই দিনে বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীনতা দিবস পালিত হয়।

‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম/ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’, একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে (এখনকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) দাঁড়িয়ে বাঙালি জাতির উদ্দেশে স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। ঠিক যেখানটায় ঘটেছিল এই ঐতিহাসিক ঘটনা, সেখানটায় ১৯৯৭ সালের আজকের এই দিনে শিখা চিরন্তন স্থাপিত হয়।

২০১৫ সালের ২৬ মার্চ গুগল অনুবাদে বাংলা ভাষার সাত লাখ শব্দ যোগ করে নতুন রেকর্ড তৈরি করা হয়। দেশের মোট ৮১টি স্থানে এই কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলেন চার হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবক।

অন্যদিকে ১৭৭৪ সালের এই দিনে কলকাতায় সুপ্রিম কোর্ট প্রতিষ্ঠিত হয়। আবার ১৯৫৩ সালের একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসাবিদ ডা. জোনাস সাল্ক ঘোষণা দেন যে তিনি প্রাণঘাতী পোলিও রোগ প্রতিরোধের একটি ভ্যাকসিন নিয়ে পরীক্ষায় সফল হয়েছেন।

আরও পড়ুন