সবচেয়ে বেশি আইসক্রিম খায় কোন দেশের মানুষ
জনপ্রতি সেরা নিউজিল্যান্ড
গড়ে প্রতিজন হিসাব করলে নিউজিল্যান্ডের নাগরিকেরা বছরে সবচেয়ে বেশি আইসক্রিম খান। বছরে প্রায় ৭ দশমিক ৫ গ্যালন আইসক্রিম খান তাঁরা। মানে গড়ে ২৮ দশমিক ৩৯ লিটার।
আইসক্রিমের জন্য
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটন ভীষণ আইসক্রিমপ্রেমী ছিলেন। ১৭৯০ সালের গ্রীষ্মে তিনি আইসক্রিম খাওয়ার জন্য ২০০ ডলার ব্যয় করেছিলেন, বর্তমান মুদ্রায় যার পরিমাণ হতো সাড়ে ৫ হাজার ডলার। আর বাংলাদেশি টাকায় সেটা হতো ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
এস্কিমো স্পেশাল
আকুতাক হচ্ছে এস্কিমো আইসক্রিম। এটা বানানো হয় রেইনডিয়ার নামের হরিণের শরীরের চর্বি, সিল মাছের তেল, একদম তাজা বরফ ও তাজা বেরি ফল দিয়ে। অনেক সময় মোস বা এলক নামের একধরনের বিশালদেহী হরিণ কিংবা পোলার বিয়ার নামের ভালুকের মাংস দিয়েও আকুতাক বানানো হয়।
ভিন্ন স্বাদের আইসক্রিম
মাচা, রেড বিন, স্কুইড ইঙ্ক, সি উইড আইসক্রিমগুলো জাপানে খেতে পাওয়া যাবে। মাচা হচ্ছে গ্রিন টির আইসক্রিম, রেড বিন (একধরনের শিম), অক্টোপাস আইসক্রিম হচ্ছে স্কুইড ইঙ্ক আর সি উইড মানে হচ্ছে সামুদ্রিক শৈবালের আইসক্রিম। এ ছাড়া চিংড়ি, ঘোড়ার মাংস ও গরুর জিবের মতো ভিন্ন স্বাদের আইসক্রিমও সেখানে পাওয়া যাবে।
চাহিদায় মেলে কোন
১৯০৪ সালে আইসক্রিম কোন মানে কোন আইসক্রিম আবিষ্কৃত হয়। সেবার যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট লুইসে এক আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে আইসক্রিমের চাহিদা এমন ছিল যে বিক্রেতারা বুঝে উঠতে পারছিলেন না, কীভাবে সেটাকে মানুষের হাতে দ্রুত ও সহজে তুলে দেওয়া যায়। তখন সেখানে সিরিয়ার এক ওয়েফার বিক্রেতা একটি সমাধান বের করেন। আর্নেস্ট এ হামুয়ি সে সময় ওয়েফারের মধ্যে আইসক্রিম রাখার প্রস্তাব দেন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল কোন আইসক্রিম।