স্মৃতি-কিআ
২৮ তারিখের পরীক্ষাটাই ছিল আমার স্কুলজীবনে স্কুলে বসে দেওয়া শেষ পরীক্ষা ছিল। যা-ই হোক, বাসায় আসার পর সেই দুঃখ দুঃখ মনোভাবটা আবার ফিরে এল। বোকার মতো কিছুক্ষণ কাঁদব নাকি তা ভাবার আগেই চোখের পানি গড়িয়ে ...
আর মাত্র কয়েকটা দিন। এরপর তোমার নামের পাশে একটি শব্দ যুক্ত হবে, যাকে শুদ্ধ বাংলায় ‘প্রাক্তন’ বলা হয়। কিন্তু এটা যে মেনে নেওয়া খুবই কঠিন। তোমার সঙ্গে জড়িয়ে থাকা এই দুরন্ত ছেলেটির ছয় বছরের স্মৃতি যে ...
ম্যাডামরা যখন জিজ্ঞেস করতেন, ‘কে কে অন্য স্কুলে চলে যাবা বা যেতে চাও?’ তখন পুরো ক্লাসের সবাই খুব উৎসাহ নিয়ে হাত তুলতাম। তখন সবাই বুঝেও ঠিক যেন বুঝতাম না। সবাই সবাইকে যে খুব মিস করব, তা কি আর তখন ...
কী? আমাকে চিনতে পারলে না? আমি জেবা। তোমার স্নেহধন্য গর্বিত এক ছাত্রী, যে কিনা তোমার মস্ত বড় একজন ভক্ত। আর মাত্র দুটো মাস। তারপর ছেড়ে চলে যেতে হবে তোমাকে। আচ্ছা, তুমি কি এই দুরন্ত মেয়েটিকে মনে রাখবে?
বড় ভাইয়া-আপুদের যতই দেখতাম ততই আফসোস হতো, ইশ্—কবে যে আমারও এই স্কুল লাইফ শেষ হবে। কবে যে আমিও তাদের মতো স্কুল থেকে বেরিয়ে যাব। আর যখন তাদের মতো আমিও একদিন বড় হয়ে গেলাম, আমারও যেদিন এই স্কুল থেকে চলে ...
সবকিছুই ছেড়ে চলে যেতে হবে। প্রিয় ক্লাসরুম, প্রিয় শিক্ষকদের হাতে মার খাওয়া, বকা শোনা, স্কুল পালানো, ভাগাভাগি করে টিফিন খাওয়া...সব। তবে রয়ে যাবে কিছু অমূল্য স্মৃতি। যা চিরকালই থাকবে মনের ভেতরে।
শ্রীলঙ্কা পৌঁছাতেই সে দেশের রোভাররা স্বাগত জানাল আমাদের। থাকার ব্যবস্থা কলম্বোর বাংলোতে। সেখানে ভারত, নেপাল, মালদ্বীপের স্কাউটরাও ছিল। রাতের খাবার খেয়ে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়লাম আমরা। পরদিন ভোরে যেতে হবে ...
আজ তোর কথা খুব মনে পড়ছে শুভ্র। আজ ২০ বছর পর আমি আবার সেই জায়গায় এসেছি, কক্সবাজারে। যেখান থেকে তুই চিরদিনের জন্য আমাদের কাছ থেকে চলে গিয়েছিলি। আমার এখনো মনে আছে ২০ বছর আগে এই দিনে ছিল তোর জন্মদিন।
নার্সারিতে পড়ার সময় ড্রয়িং ক্লাসে মায়ের কাছে শেখা নিয়মে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা আঁকছিলাম। মিস এসে যেইমাত্র স্কেলটা ধরে বললেন, ‘এইভাবে...।’ কথাটা শেষ না হতেই খাতা নিয়ে দিলাম ভোঁ-দৌড়।
নানুর অসাধারণ কিছু আইডিয়া ছিল। এক, সব নাতজামাই বিয়েতে সোনার মোহর পাবে আর আমাদের জন্য একটি সোনার মুকুট বানানো থাকবে, যা সব বোন বিয়েতে পরবে। একজনের বিয়ের পর যার বিয়ে হবে, সে তাকে দিয়ে দেবে।
জনপ্রিয় লেখক রকিব হাসানকে সেবা প্রকাশনীতে নিয়ে এসেছিলেন শেখ আবদুল হাকিম। পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন কাজী আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে। ২০১৫ সালের আগস্ট সংখ্যায় কিশোর আলোকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই স্মৃতির কথা ...
আমার নাম জিয়ান। সত্যিই বলছি জিয়ান। আরে না না, ডোরেমনের ‘জিয়ানের’ কথা বলছি না। সন্দেহ থাকলে আমার বন্ধুদেরই জিজ্ঞেস করে দেখো না।
এখন আমি যে মেয়েটির কথা বলব, সে আমার বন্ধু শেখ মহিমা। ওর ডাক নাম অহনা। দারুণ মেধাবী একটা মেয়ে। পড়াশোনা, খেলাধুলা, নাচ, গান, আবৃত্তি, কুইজ—সবকিছুতেই সমান পারদর্শী অহনার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব একেবারে ...
ভাইয়া, তুমি কেন আর আমাকে ‘বুনু’ বলে ডাকো না? আমি বড় হয়ে গেছি বলে? নাকি আমায় পর করে দিয়েছ বলে?
কেমন আছিস? ঘুমিয়ে পড়েছিস? নাকি পড়াশোনা করছিস। পড়াশোনায় মন বসছে না রে। তোর সঙ্গে একটা কথা শেয়ার করতে ইচ্ছে করছে।